শনিবার, ২৯ জুলাই, ২০১৭

" মুফতি-এ-আযম আমীমুল ইহসান বারকাতী রহ: " এর জীবন ও কর্ম


" মুফতি-এ-আযম আমীমুল ইহসান বারকাতী রহ: "



উপমহাদেশের যে কয়েকজন আলেমে দ্বীন তাদের সুতীè মেধায়, নিরলস অধ্যবসায় ও সুউচ্চ যোগ্যতার মাধ্যমে ইসলামের প্রাণকেন্দ্র আরব জগতকেও মুগ্ধ করতে সম হয়েছিলেন, তাদের মধ্যে অন্যতম ব্যক্তিত্ব ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতিব (১৯৬৪-১৯৭৪) মুফতি সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারকাতী রহ:। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকিহ ও মুফতি। ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞানের বহু উচ্চ মানসম্পন্ন গ্রন্থাবলির রচয়িতা ও সঙ্কলক। হজরত মুফতি সাহেব ১৯১১ সালের ২৪ জানুয়ারি সোমবার বিহার প্রদেশের মুঙ্গের জেলার অন্তর্গত পাঁচনা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ হাকিম আবদুল মান্নান রহ: ও মা সৈয়দা সাজেদা। তিনি চার ভাই ও তিন বোনের মধ্যে দ্বিতীয় ছিলেন। বাবা ও মা উভয় সূত্রেই তিনি নাজিবুত্তারাফাইন। মুফতি সাহেবের জন্মের কয়েক মাস আগে তার দাদী একটি স্বপ্ন দেখলেন যে, তার নামের সাথে আমীমুল ইহসান রাখার সুসংবাদ দেয়া হলো। তার জীবনের প্রতিটি স্তরেই এই সুসংবাদপ্রাপ্ত নাম সার্থক প্রমাণিত হয়েছিল। মুফতি সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারকাতী রহ: তার বাবা ও চাচার কাছ থেকে প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন করেন। পরে হজরত মুফতি সাহেব ভারতের বিখ্যাত সুফি সাধক হজরত শাহ বারকাত আলী শাহ রহ:-এর মুরিদ হন। তাই মুফতি সাহেব নিজের নামের শেষে ‘বারকাতী’ কথাটি যুক্ত করেন। হজরত মুফতি সাহেব ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দে কামিল (হাদিস) পরীায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হয়ে স্বর্ণপদক লাভ করেন এবং ‘মুমতাজুল মুহাদ্দিসিন’ উপাধিপ্রাপ্ত হন । ১৯৩৪ সালে তিনি তার শ্রদ্ধেয় ওস্তাদ মাওলানা মুফতি মুশতাক আহমেদ কানপুরী রহ: সাহেবের কাছ থেকে ‘মুফতি’ সনদ লাভ করেন। তখন থেকে তিনি ‘মুফত’ খেতাবে আখ্যায়িত হন। ১৯৩৫-৩৬ সালে কলকাতা সরকার তাকে ফতোয়া দেয়ার জন্য একটি সিলমোহর দেয়, যার মধ্যে লেখা GRAND MUFTI OF Calcutta তখন থেকে আজ অবধি মুফতি সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারকাতী অধিক সমাদৃত হন মুফতি-এ-আযম উপাধির মাধ্যমে। ১৯৩৪ সালে মুফতি সাহেবকে কলকাতার বৃহত্তর জামে মসজিদ ‘নাখোদা মসজিদ’-এর সহকারী ইমাম ও মাদরাসার প্রধান শিক পদে নিয়োগ দেয়া হয়। ১৯৩৫ সালে তাকে নাখোদা মসজিদের মাদরাসার দারুল ইফতার প্রধান মুফতির দায়িত্ব দেয়া হয়। এ সময় তিনি ধর্মীয় ও সামাজিক সমস্যাকল্পে প্রায় লাধিক ফাতওয়া প্রদান করেন। এ সময় তার সুনাম ও যশ চার দিকে ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৩৪ থেকে ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি নাখোদা মসজিদ ও দারুল ইফতার খেদমতে নিয়োজিত ছিলেন। হজরত মুফতি সাহেবের একটি অনন্য অর্জন রয়েছে, তিনি দুই বাংলার ঈদগাহতে ইমামতির দায়িত্ব পালন করেছেন। কলকাতা থাকার সময় কলকাতা ঈদগাহে ইমামতি করেন এবং ১৯৫৫ সালে আলিয়া মাদরাসায় হেড মাওলানার পদে উন্নীত হওয়ার পর তৎকালীন ঢাকার প্রধান ঈদগাহ পুরানা পল্টন ময়দানে ঈদের জামাতের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন এবং কয়েক বছর পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৪৩ সালে মুফতি সাহেব কলকাতা আলিয়া মাদরাসার শিকতার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালে আলিয়া মাদরাসা ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে তিনি এই দেশে হিজরত করে আসেন। তখন তিনি নতুনভাবে ঢাকা আলিয়া মাদরাসায় অধ্যাপনার কাজে জড়িত হন। ১৯৫৬ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা আলিয়া মাদরাসার হেড মাওলানা পদে নিযুক্ত ছিলেন। পরে জ্ঞান-বিজ্ঞানের গ্রন্থ প্রণয়ন এবং ধর্মীয় কাজে প্রচুর সময় দেয়ার স্বার্থে ১৯৬৯ সালের ১ অক্টোবর ওই পদ থেকে অবসর নেন। ১৯৬৪ সালে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম প্রতিষ্ঠার পর তৎকালীন কমিটির চেয়ারম্যান ইয়াহিয়া বাওয়ানীর অনুরোধে এবং মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতিবের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তিনি ইন্তেকালের আগ পর্যন্ত এই মহান দায়িত্ব কৃতিত্বসহকারে পালন করেন। হজরত মুফতি সাহেব রহ: প্রতি শুক্রবার সেখানে জুমার নামাজ পড়াতেন এবং আরবিতে স্বরচিত খুতবা পড়তেন। আরব দেশ থেকে আগত অনেক উচ্চশিতি আলেম ও রাষ্ট্রনায়ক তার খুতবা শুনে আবেগাপ্লুত হয়ে যেতেন। হজরত মুফতি সাহেব সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের কাছে পরিচিত ও গৃহীত তা হচ্ছে তার কিতাবের মাধ্যমে। তার রচিত কিতাবের সংখ্যা ২৫০-এর অধিক। আরবি ও উর্দু ভাষায় তিনি অসংখ্য বই লিখেছেন। তবে তার মধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা কম। তার যে বই সমগ্র মুসলিম বিশ্বে প্রশংসনীয় এবং মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক স্বীকৃত তা হচ্ছে ‘ফিকহুস সুনান ওয়াল আসার’। এ বইটি ৪০০-এর অধিক হাদিস ও শরাহ গ্রন্থের সার নির্যাস, যা হানাফি মাজহাব ও মতাদর্শের আলোকে রচিত হয়েছে। তার বইয়ের প্রশংসায় মাওলানা সাইয়্যেদ হোসাইন আহমেদ মাদানী রহ: বলেছেন, ‘আমি আজ পর্যন্ত ফিকহুস সুনান ওয়াল আসার-এর মতো কিতাব দেখিনি। হানাফি মাজহাবের এটি একটি অতুলনীয় যুক্তিপূর্ণ দলিলভিত্তিক কিতাব।’ মুফতি সাহেবের আরেকটি বিখ্যাত বই হচ্ছে, ‘কাওয়ায়িদুল ফিকহ’ যাতে ফিকহ শাস্ত্রের মৌলিক উসূল ও পরিভাষাসমূহ আলোচিত হয়েছে। তার একটি অন্যতম রচনা হচ্ছে নামাজের চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার। বর্তমানে সারা বাংলাদেশে তার রচিত নামাজের সময়সূচি অনুযায়ী নামাজের সময় ও ওয়াক্ত নির্ধারণ করা হয়। হজরত মুফতি সাহেব ঢাকায় আসার পর তার ভাই সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ নোমান বারকাতির মাধ্যমে একটি পরিত্যক্ত মসজিদের কথা জানতে পারেন। পরে তিনি কলুটোলায় অবস্থিত সেই মসজিদটির পুনঃসংস্কার করেন এবং সেখানে নিয়মিতভাবে নামাজ পড়ার বন্দোবস্ত করেন। উল্লেখ্য মুফতি সাহেব নিজের জীবনে মোট তিনবার হজ করেন। সাইয়্যেদ বংশের এই উজ্জ্বল নত্র হজরত মুফতি সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান রহ: ১৯৭৪ সালের ২৭ অক্টোবর (১৩৯৫ হিজরির ১০ শাওয়াল) এ দুনিয়াবাসীকে বিদায় জানিয়ে মহান আল্লাহর সান্নিধ্যে জান্নাতবাসী হন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

শুক্রবার, ২৮ জুলাই, ২০১৭

হাদিস শরীফে "মাহদী" শব্দ :

হাদিস শরীফে "মাহদী" শব্দ :

------------------------------------------------------

মুসনাদে আহমদ কিতাবের একটি হাদিসে হযরত ঈসা ইবনে মরিয়ম (আ) সম্পর্কে বলা হল -
১- হাকামান আদালান (ন্যায়পরায়ণ শাসক)।
২- ইমামান মাহদিয়্যা (সুপথপ্রাপ্ত ইমাম)।
এবার আসুন সহীহ বুখারি'র ২৮৫৯ নং একটি হাদিসে বিশিষ্ট সাহাবী হযরত জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ সম্পর্কেও "মাহদী" শব্দ উল্লেখ হয়েছে,
১- আল্লাহুম্মা ছাব্বিতহু (হে আল্লাহ তুমি তাঁকে স্থির রাখ)।
২- ওয়াজ'আলহু হাদিয়ান মাহদিয়্যা (তাঁকে সুপথপ্রাপ্ত বানাও)।
#মাহদিয়্যা
--------
সম্পর্কিত তথ্য :
উপরের হাদিস দুটিতে দুজনের ব্যাপারে-ই "মাহদী" শব্দের উল্লেখ আছে। কারণ, আক্ষরিক অর্থে সুপথপ্রাপ্ত সবাই "মাহদী" হতে পারে। এটাই উক্ত হাদিসদ্বয় দ্বারা প্রমাণিত।
------
জ্ঞাতব্য :
কিন্তু কাদিয়ানিরা উপরের ১নং বর্ণনার বেঁকিয়ে ব্যাখ্যা দেয়। তদ্দ্বারা ঈসা মাসীহকে প্রকৃত অর্থে তথা প্রতীক্ষিত "মাহদী" সাব্যস্ত করার অপচেষ্টা করে। অথচ প্রতীক্ষিত ইমাম মাহদী আহলে বাইয়েত থেকে হবেন, এমনটাই হাদিসে ভবিষৎবাণী রয়েছে। অথচ ইবনে মরিয়ম (আ) তিনি পুনজন্ম নেবেন না, নাযিল হবেন (সহীহ বুখারী, কিতাবুল আম্বিয়া দ্রষ্টব্য; হা/৩২৬৪)।
ফলাফল :
কাদিয়ানিদের অপব্যাখ্যার ফলে সহীহ বুখারীর হাদিসে "মাহদী" আখ্যাপ্রাপ্ত বিশিষ্ট সাহাবী জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ (রা) তিনিও ইমাম মাহদী হয়ে যাচ্ছেন!
কাদিয়ানীদের নিকট এর জবাব কোথায়?
আমার সহযোদ্ধা জেনিয়াসরা কোথায়? তাদের জবাব দিতে বাধ্য করুন!

শুক্রবার, ২১ জুলাই, ২০১৭

মির্যা কাদিয়ানীর ভবিষৎবাণী : আমার বংশ হতে একজন মাছীলে মাসীহ আকাশ থেকে অবতরণ করবে :
------
পুরনো দোস্ত আহমদ জিলানী। অনেক দিন পর আবার দেখা। ঢাকার কমলাপুরে প্রায় সময় আমার যাওয়া হয়। একদিন ইচ্ছে করি, বায়তুল মোকাররম মসজিদে মাগরিব সালাত পড়ে নিই। শুকরিয়া যে, সেখানেই আহমদ জিলানির সাথে দেখা হয়ে গেল। যথারীতি সালাত শেষ করে দু'জনই বেরিয়ে পড়লাম।
আমি বিশ্বাসই করছিলাম না যে, আহমেদ জিলানী বায়তুল মোকাররমে সালাত পড়তে আসতে পারে। কারণ, কাদিয়ানিদের জন্য অ-কাদিয়ানিদের পেছনে সালাত নিষিদ্ধ। (উল্লেখ্য, মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানিকে যারা নবী স্বীকার করবেনা তারা কাদিয়ানিদের ফতুয়া (?) মতে কাফির। দেখুন : রূহানী খাযায়েন : ২২/১৬৭) এজন্য আমার ভেতর কৌতূহল জাগল যে, আহমেদ জিলানী কী করে বায়তুল মোকাররম এল! তবে কি সে.....! আহমদ জিলানী আমার মনের অবস্থা টের পেয়ে যায়। লোকটি খুব সচেতন। সত্য অনুসন্ধানিও। কুরান সুন্নাহ ভিত্তিক যে কোনো আলোচনা তন্ন হয়ে শুনেন। সে আমার চোখের ভাষা বুঝতে পারল। বলল, দোস্ত! আর টেনশন করিসনা! আমি ঘরে ফিরে এসেছি।
বললাম, মানে? ----জাহান্নামের কিনারায় ছিলাম। যে কোনো মুহূর্তে জাহান্নামে পতিত হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। মহান প্রভূর দরবারে কোটী কোটী শুকরিয়া, তিনি আমার অন্তর পালটে দিলেন। মিথ্যার ঘোর অন্ধকার থেকে রেহাই দিলেন।... বললেন, আহমেদ জিলানী।
আমি বললাম, কী হল খুইলা কও!
আহমেদ জিলানী আর তার দু'চোখের পানি আটকে রাখতে পারলনা। সে অবুঝ শিশুর মত কান্নাভঙ্গিতে বলতে লাগল, আমি প্রতারিত হয়েছিলাম। কাদিয়ানিয়ত/আহমদিয়তকে সঠিক ইসলাম মনে করে নিজের অজান্তে ঢুকে পড়েছিলাম। এভাবে দীর্ঘ ২ বছর কেটে যায়। এখন ভুল বুঝতে পেরে তাওবাহ করে ফিরে এসেছি। ভাই এখন আমার প্রতিটি মুহূর্তে মনে পড়ছে, যদি ওই অবস্থায় আমার মওত হত...!
তার কথাগুলো শুনার পর আমার পক্ষেও অশ্রু সংবরণ করা সম্ভব হয়নি। দীর্ঘ সময় দু'জনে অবুঝ শিশুর মত কান্নাকাটি করলাম। খানিক পর নিজেকে নিয়ন্ত্রনে এনে তাকে জিজ্ঞেস করলাম, দোস্ত! তুই এই প্রতারকদের হাতে নিজের এ মহামূল্য ঈমানটুকু তুলে দিতে কেন গেলি?
আবার কান্নায় ভেঙ্গে পড়ল জিলানী। কান্না জড়িত অবস্থায় পুরো ঘটনা শুনাল। বলল, ইউনিভার্সিটি লাইফে এক ক্লাসমেটের সাথে প্রথম সাক্ষাৎ হলে সে আমাকে নানা ভাবে খুব ঘনিষ্ঠতার পরিচয় দিল। কিন্তু তার উদ্দেশ্য আমার জানা ছিলনা। সে আমাকে নিজের পরিচয় গোপন রেখে নানা বিষয়ে কথা শুনাত। ধর্ম সম্পর্কে নানা ব্যাখ্যা শুনাত। আমি যেসব বিষয়ে অবগত ছিলাম না সেসব বিষয়েই তাকে বেশি কথা বলতে দেখতাম। বন্ধুত্বের খাতিরে জোর করে হলেও তার কথা গুলো শুনতাম।
এক দিন সে ঢাকার বকশিবাজারে একটি অফিসে নিয়ে গেল। নামাযও তার সাথে পড়াল। কিন্তু কিছুতেই আমি স্বস্তি পাচ্ছিলাম না। আবার তাকেও কিছু বলছিনা। যে ইমামের পেছনে আমাকে নামায পড়াল, তাকে দেখলাম কালো টুপি পরা আর মুখে খোঁচাখোঁচা দাঁড়ি। উনার সাথে আমাকে দেখা করিয়ে দিল। আমাকে বুঝাল, বর্তমানের ইসলাম মোল্লাদের বানানো ইসলাম। এ ইসলাম মেনে জান্নাত পাওয়া যাবেনা। মোল্লাদের ইসলামে ইসলামের নামে রাষ্ট্র দখলের আন্দোলন, সংগ্রাম আর ধর্মের নামে জঙ্গিবাদ, অস্ত্র দিয়ে মানুষ হত্যা (জিহাদ) এসব করে জাহান্নামি হওয়া ছাড়া আর কোনো লাভ নেই। তাই আল্লাহ'র শুকরিয়া জ্ঞাপন করুন যে, তিনি আপনাকে আমাদের মধ্যে এনে দিলেন। আমরা একজন খলিফার নেতৃত্বে চলি। এভাবে নানা বিষয়ে উনারা আমাকে বুঝালেন। উলামায়ে হযরতদের বিরুদ্ধে সীমাহীন বিদ্বেষপূর্ণ কথাবার্তাও শুনালেন। ---বললেন, আহমেদ জিলানী।
এরপর আমি তাকে বললাম, তুমি কি তাদের পরিচয় জানতে চাওনি? তখন জিলানী দোস্ত বলল, তারা কোনো ভাবে প্রকৃত পরিচয় প্রকাশ করতে চায়নি। তবে তাদের বই পুস্তক পড়তে পড়তে তাদের ব্যাপারে আমি বুঝতে পারলাম যে, তারা মির্যা গোলাম আহমদ নামের কাউকে অনুসরণ করছে। কিন্তু লোকটি সম্পর্কে যখন তাদেরকে প্রশ্ন করি তখন বিভ্রান্তিকর উত্তর পেতে থাকি। তাদের অনেক মুরুব্বিকে জিজ্ঞেস করেও সুস্পষ্ট কোনো উত্তর পেলাম না। কেউ তাকে যামানার ইমাম মাহদী মনে করেন। কেউ, ঈসা মাসীহ আবার কেউ বা মাসীহে ঈসার অবতার। আবার কেউ কেউ তাকে নবীও মানেন। কিন্তু আমার জানা ছিল যে, হযরত মুহাম্মদ (সা) সর্বশেষ নবী। তাই তাদের সেসব কথাবার্তা আমাকে অনবরত সন্দেহের শেষ সীমায় নিয়ে গেল। আমি তাদের প্রকাশনী থেকে ২৩ খন্ডে প্রকাশিত মির্যার রচনা সমগ্রী 'রূহানী খাযায়েন' পড়তে শুরু করি। উক্ত বইয়ের ৩নং খন্ডের ১৭৯ এবং ১৮০ নং পৃষ্ঠায় এমন কিছু কথাবার্তা মির্যার জবানিতে পেলাম তা পড়ে বুঝতে আর বাকি থাকেনি যে, মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী মূলত আঠার শতকের জঘন্যতম একজন ধোঁকাবাজ ও ভন্ডনবী।
সে ওখানে কী লেখেছে? বললাম আমি।
প্রতিউত্তরে সে বলল, সেখানে মির্যা সাহেব লিখেছেন:
بلکہ خدا تعالیٰ نے ایک قطعی اور یقینی پیشگوئی میں میرے پر ظاہر کر رکھا ہے کہ میری ہی ذریت سے ایک اور شخص پیدا ہوگا جس کو کئی باتوں میں مسیح سے مشابہت ہوگی وہ آسمان سے اترے گا اور زمین والوں کی راہ سیدہی کر دے گا.
অর্থ : মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সাহেব লিখেছেন : খোদাতায়ালা একটি অকাট্য ও বিশ্বাসযোগ্য ভবিষৎবাণীতে আমার প্রতি প্রকাশ করলেন যে, আমার বংশধর হতে এক ব্যক্তি জন্ম নেবে। যিনি কতেক ক্ষেত্রে মাসীহ ঈসা'র সাথে সামঞ্জস্যতা রাখবে ও সে আকাশ থেকে অবতরণ করবে এবং দুনিয়াবাসির পথ সোজা করে দেবেন তথা হিদায়াতের পথ দেখাবেন।" (রূহানী খাযায়েন : ৩/১৮০; ইযালাতুল আওহাম ১ম খন্ড; ১৫৬ নং পৃষ্ঠা।) স্কিনকপি পোস্টের নিচে দেখুন!
----
উপরে মির্যা সাহেব নিজেই নিজের কথিত ভবিষৎবাণীতে সুস্পষ্টভাবে বলে গেছেন, তার বংশধর তথা মির্যা বংশের একজন কথিত মাছীলে
মাসীহ জন্ম নেবে এরপর সে আকাশ থেকে অবতরণ করবে। যাকে তিনি অকাট্য এবং এক্বিনি বলেই ব্যক্ত করেছেন। অথচ ইতিপূর্বে আমাকে অত্যাধিক যুক্তি আর কুরানের নানা আয়াতের ব্যাখ্যা দ্বারা বুঝানো হত যে, কোনো মানুষের পক্ষে আকাশে উঠা সম্ভব নয়। যদি তা সম্ভব হত তাহলে ইসলামের পয়গম্বর হযরত মুহাম্মদ (সা) তিনি সর্বপ্রথম এ সম্ভবপর কাজটি করে উম্মতকে দেখাতেন। এতে করে উনারা আমাকে সর্বশেষে যে কথা বুঝাতে চেষ্টা করেছেন তা ছিল, মুসলমানের বিশ্বাস, বনী ইস্রাইলের নবী হযরত ঈসা ইবনে মারিয়ম (আ) আকাশে থাকা এবং কেয়ামত পূর্ব মুহূর্তে দুনিয়াতে আকাশ থেকে অবতরণ করা সত্য নয়। (নাউজুবিল্লা)।
অথচ মির্যা সাহেব তার বইতে তার বংশধর হতে একজন জন্ম হয়ে আকাশ থেকে অবতরণ করে আসার সুস্পষ্ট ভবিষৎবাণী দিয়ে রেখেছেন। যা প্রকারান্তরে কাদিয়ানী মুরুব্বিদের সেসব অহর্নিশি যুক্তি আর ব্যাখ্যাকে অসার এবং মিথ্যা বলে সাব্যস্ত করল।
আর যদি কাদিয়ানী তার্কিক ও মুরুব্বিদের সেসব যুক্তি আর ব্যাখ্যা বিশ্লেষণকে সঠিক ধরা হয় তাহলে অকপটে স্বীকার করতে হবে যে, তাদের যুক্তি এবং ব্যাখ্যা অনুসারে মির্যা কাদিয়ানী সাহেবের ভবিষৎবাণী ভুল এবং মিথ্যা। কিন্তু আমি কারো নিকট তাদের এসব স্ববিরোধী আর বিভ্রান্তিকর কথাবার্তার সুষ্ঠু সমাধান পেলাম না। যার ফলে আমি বুঝলাম যে, এ কাদিয়ানী জামাত একটি ধুর্ত ও ঈমান চোর জামাত। তাই এ ঈমান চোর জামাত ত্যাগ করে তাওবাহ পড়ে আবার ঘরে ফিরে আসতে বাধ্য হলাম।
বললেন, আহমদ জিলানী।
আমি : আল্লাহ আপনার মত সবাইকে এ ঈমান চোরের জামাতের ধোঁকাবাজি বুঝার তাওফিক দিন, আমীন।
-----
মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী কলেরায় আক্রান্ত হওয়া এবং পায়খানায় মৃত্যুবরণ করার তাত্ত্বিক ঘটনা পড়ুন : www.markajomar.com/?p=3520
------
লেখক, প্রিন্সিপ্যাল নূরুন্নবী।
হাটহাজারী মাদরাসার সহযোগী মহাপরিচালক মনোনীত হওয়ায় আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীকে খতমে নবুওয়াত আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি নুর হুসাইন নুরানীর অভিনন্দন

+++++++++++++++++++++++++++++
 আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী সাহেব এশিয়ার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুল উলূম হাটহাজারী মাদরাসার সহযোগী মহাপরিচালক হিসাবে মনোনীত হওয়ার খতমে নবুওয়াত  আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি নুর হুসাইন নুরানী আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন।

সাথে সাথে শুরার এই সিদ্ধান্তকেও মোবারকবাদ জানিয়ে আজ এক বিবৃতিতে  মুফতি নুরানী বলেন, দীনের প্রচার প্রসারে হাটহাজারী মাদরাসার ভূমিকা অবিস্মরণীয়। শুধু দেশে নয়, বিশ্বব্যাপী এই মাদরাসার ফারেগীনরা দীনের মহান খেদমত আন্জাম দিয়ে যাচ্ছে।

এই প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক আল্লামা আহমদ শফি দেশের সকল ওলামা হজরতের মুরুব্বি। তিনি দীর্ঘ দিন অসুস্থ, আমি তার সুস্থতা কামনা করছি। তার অনুপস্থিতিতে আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী যোগ্যতা, দক্ষতা ও বিচক্ষণতার সাথে এই অতীব গুরুত্বপূর্ণ জিম্মাদারী আদায় করতে পারবেন বলে আমি বিশ্বাস করি। আল্লাহ আল্লামা বাবুনগরীকেও কবুল করুন, আমীন।

☎বাংলাদেশের কিছু বক্তাদের মোবাইল নাম্বার।■
++++++++++++++++++++++++++++++++
👉 মাওলানা মুফতি নুর হুসাইন নুরানী ঢাকা।
📞০১৭১১১৫৯৬৭৫

👉মাওঃ খোরশেদ আলম কাসেমী ঢাকা
📞০১৭১১৩১১৫০৪

👉মাওঃ জুনায়েদ আল হাবিব বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১১১২৫৪৯৭

👉মাওঃ যুবায়ের আহমদ আনসারী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১৫২১৬১৩১

👉মাওঃ মুজিবুর রহমান চাঁদপুর
📞০১৮১৯৩৬৯৬১২

👉আল্লামা ড. মুশতাক আহমদ ঢাকা
📞০১৭১৫৪৩৭৪৪৫

👉মাওঃ ইয়াহইয়া মাহমুদ ফরিদপুর
📞০১৮১৯২১৯৩৭৪

👉মাওঃ খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী মানিকগঞ্জ
📞০১৭১১৩৭৯৫১২

👉মাওঃ হাফিজুর রহমান ছিদ্দীকী কুয়াকাটা
📞০১৭১৭৩০৩২৩৫

👉মাওঃ আজিজুল ইসলাম জালালী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১১৯৮৯৯৪৭

👉মাওঃ মেরাজুল হক কাসেমী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১১৩৬২৫৭৯

👉মুফতী মুহসিনুল করিম বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১৮৫৬৭৫১৫

👉মাওঃ আব্দুল বাসেত খানঁ সিরাজগঞ্জ
📞০১৭১১০৪৯৮৪৫

👉মাওঃ আব্দুল খালেক সাহেব শরিয়তপুরী
📞০১৭১৭১৩৯৭০৪, 📞০১৭৪৬৬৪৪৪৩১

👉মুফতী ওয়ালী উল্লাহ নেত্রকোনা
📞০১৭১১০১০২৭৬

👉মাওঃ সিরাজুল ইসলামা সিরাজী (নবমুসলিম) ঝালকাঠি
📞০১৭১২১৫৬২০৩

👉মুফতী উসমান গণী মুছাপুরী মাগুরা থাকেন ঢাকায়
📞০১৭৩৯৭৪২৪৪১

👉মাওঃআবু নাঈম মুহাম্মাদ তানভীর (চাঁদপুর)
📞০১৬২৭৯৯৯১৯৭, 📞০১৮২১৩৮৭৭৯৭

👉মুফতী শিহাবুদ্দীন চাঁদপুরী
📞০১৮৭৭৬৮০৯১৫

👉মুফতী মুসতাঈন বিল্লাহ আল-উসওয়ায়ী মাগুরা (থাকেন,ঢাকায়)
📞০১৭৫৪৯১৭৩২১, 📞০১৯২১৪২৬৯৭৮

👉মাওঃ আশরাফ আলী হরষপুরী হবিগঞ্জ
📞০১৭১৭১৩৯৭০৪

👉মাওলানা জাকারিয়া নাটোর
📞০১৭১১৪৬৬০৬৩

👉মুফতী অামজাদ হোসাইন অাশরাফী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১৬৫২৫৩৩৫

👉মুফতী আনোয়ার হোসাইন চিশতী নরসিংদী
📞০১৮১৯১৫২৫১৩

👉মাওঃ আতিকুল্লাহ বি-বাড়ীয়া
📞০১৮১৯১৩৩৪০৬

👉মাওঃ বশির আহমদ বি-বাড়ীয়া
📞০১৭২০২২৩০৮৬

👉মাওঃ সিরাজুল ইসলাম মিরপুরী হবিগঞ্জ
📞০১৭১১৪৪৭৭৭০

👉মাওঃ রিজওয়ান রফিকী যশোর
📞০১৯২০২৯৩২৬৪

👉মাওঃ আবরারুল হক হাতেমী মুন্সিগঞ্জ
📞০১৭৮০০৮০০৪০

👉মাওঃ রাফি বিন মুনির সিলেট
📞০১৭৩৭১১৮৮৭৮

👉মাওঃএমঃআনোয়ারুল ইসলাম জাবেরী বরগুনা
📞০১৭১৬৮৯২৪৪১

👉মাওঃ ইসলাম উদ্দিন ফারুকী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১২৭৩৭৭০১

👉 মুফতী শেখ হামীদুর রহমান সাইফী ঢাকা
📞০১৭২৬৪৬৮২৫৫

👉মাওঃ আজহারুল ইসলাম আজমী কিশোরগঞ্জ
📞০১৭১২৯০৪৫০৩

👉মাওঃ কামাল উদ্দিন দায়েমী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১১৪৭১৯০৬

👉মাওঃ কামাল উদ্দিন কাসেমী বি-বাড়ীয়া
📞০১৮১৮২৬৭৪৯৭

👉মুফতী রুহুল আমিন নুরী বাজিতপুর, কিশোরগঞ্জ
📞০১৭১২৮০৪৭৮৮

👉মাওলানা মাজহারুল ইসলাম মাজহারী নরসিংদী
📞০১৬৭০৫১৭৯৪৪

👉মাওঃ মাহমুদুল হাসান ফেরদাউস কুয়াকাটা
📞০১৭৪২৪১৭৫৮৫

👉মুফতী এহসানুল হক জিলানী বি-বাড়ীয়া
📞০১৮১৪১০০০০০

👉মাওঃ মাহবুবুর রহমান জিহাদী চাঁদপুর
📞০১৭১৫৬৬১৮১৭

👉মুফতি আব্দুল হক আমিনী কুমিল্লা
📞০১৮১৯ ৯২৫৫৯৫

👉মুফতি শাহিদুর রহমান মাহমুদাবাদী
📞০১৭১২৮৩৩৭৬০

👉মাওঃ মোঃ ইসমাঈল বুখারী কাশিয়ানী
📞০১৭১১০৫৬১১৬

👉মাও:জয়নুল আবেদীন হাবিবী যশোর
📞০১৭২১৫৮৭৫০৪

👉মুফতী মাহমুদুল্লাহ আতিকী ঢাকা
📞০১৭৩২৩১৬০০৯

👉মাওঃ ইউসুফ বিন এনাম শিবপুরী নরসিংদী
📞০১৭৩৪৬৩৫৫২৯

👉মাওঃ শাববীর আহমদ উসমানী সুনামগঞ্জ
📞০১৭২০৮২৫৭২৫

👉মুফতী জাহিদুল ইসলাম যায়েদ যশোর
📞০১৭৮২২৭২৭৮৫

👉মাওঃ আব্দুল কাইয়ুম জামী কিশোরগঞ্জ
📞০১৭১২৫৭৮৬১০

👉মাওঃআবুল কালাম আজাদ চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ
📞০১৭১৬৯২৭০১৭

👉মাওঃ ইসমাইল হোসাইন সিরাজী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১৪৫৮৩৮৩৯

👉মাওঃ নুরে আলম আশরাফী বি,বাড়িয়া
📞০১৭১২৮৯৬০৮০

👉মুফতী আব্দুর রহিম হেলালী লহ্মিপুর
📞০১৭১১০৬১০৭৫

👉মুফতী ওমর ফারুক যুক্তিবাদী কুমিল্লা
📞০১৭১০০৭০৫৫৩

👉মাওঃ মুশাহিদ আহমদ উজিরপুরী সিলেট
📞০১৭২৫২৯৮৯৩৫

👉মাওঃ কাজিম উদ্দীন( অন্ধ হাফেজ)মোমেনশাহী
📞০১৭১৬১৮২৩৯৯

👉মাওঃ ফেরদাউসুর রহমান নারায়নগঞ্জ
📞০১৭১১৯০৬৩২৬

👉মাওঃ মুফতী হারুনুর রশিদ
📞০১৯১৮৪২০৩৭১

👉হাফেজ মাওঃ আবুল কাসেম চাঁদপুর
📞০১৯২৩২২৬৮৩৫

👉মাও. মুফতি জাফর আহমাদ
📞০১৭১০০৮৮০৬৩

👉মাও.নুরে আলম আশ্রাফি সিলেট
📞০১৭১২৮৯৬০৮০

👉মাওঃ খোরশেদ আলম কাসেমী ঢাকা
📞০১৭১১৩১১৫০৪

👉মাওঃ যুবায়ের আহমদ আনসারী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১৫২১৬১৩১

👉মাওঃ মুজিবুর রহমান চাঁদপুর
📞০১৮১৯৩৬৯৬১২

👉আল্লামা ড. মুশতাক আহমদ ঢাকা
📞০১৭১৫৪৩৭৪৪৫

👉মাওঃ ইয়াহইয়া মাহমুদ ফরিদপুর
📞০১৮১৯২১৯৩৭৪

👉মাওঃ আজিজুল ইসলাম জালালী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১১৯৮৯৯৪৭

👉মাওঃ মেরাজুল হক কাসেমী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১১৩৬২৫৭৯

👉মুফতী মুহসিনুল করিম বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১৮৫৬৭৫১৫

👉মাওঃ আব্দুল বাসেত খানঁ সিরাজগঞ্জ
📞০১৭১১০৪৯৮৪৫

👉মুফতী ওয়ালী উল্লাহ নেত্রকোনা
📞০১৭১১০১০২৭৬

👉মাওঃ আবু নাঈম মুহাম্মাদ তানভীর (চাঁদপুর)
📞০১৬২৭৯৯৯১৯৭,📞০১৮২১৩৮৭৭৯৭

👉মাওঃ আশরাফ আলী হরষপুরী হবিগঞ্জ
📞০১৭১৭১৩৯৭০৪

👉মাওঃ জাকারিয়া নাটোর
📞০১৭১১৪৬৬০৬৩

👉হাঃমাওঃআবুল হাসান (সাদী) সিলেট
📞০১৭১৫৪১৭১৮৬

👉মুফতী অামজাদ হোসাইন অাশরাফী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১৬৫২৫৩৩৫

👉মুফতী আনোয়ার হোসাইন চিশতী নরসিংদী
📞০১৮১৯১৫২৫১৩

👉মাওঃ আতিকুল্লাহ বি-বাড়ীয়া
📞০১৮১৯১৩৩৪০৬

👉মাওঃ বশির আহমদ বি-বাড়ীয়া
📞০১৭২০২২৩০৮৬

👉মাওঃ সিরাজুল ইসলাম মিরপুরী হবিগঞ্জ
📞০১৭১১৪৪৭৭৭০

👉মাওঃ আবরারুল হক হাতেমী মুন্সিগঞ্জ
📞০১৭৮০০৮০০৪০

👉মাওঃএমঃ আনোয়ারুল ইসলাম জাবেরী বরগুনা
📞০১৭১৬৮৯২৪৪১

👉মাওঃ ইসলাম উদ্দিন ফারুকী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১২৭৩৭৭০১

👉মুফতী শেখ হামীদুর রহমান সাইফী ঢাকা
📞০১৭২৬৪৬৮২৫৫

👉মাওঃ আজহারুল ইসলাম আজমী কিশোরগঞ্জ
📞০১৭১২৯০৪৫০৩

👉মাওঃ কামাল উদ্দিন দায়েমী বি-বাড়ীয়া
📞০১৭১১৪৭১৯০৬

👉মাওঃ কামাল উদ্দিন কাসেমী বি-বাড়ীয়া
📞০১৮১৮২৬৭৪৯৭

👉মুফতী রুহুল আমিন নুরী বাজিতপুর কিশোরগঞ্জ
📞০১৭১২৮০৪৭৮৮

👉মাওলানা মাজহারুল ইসলাম মাজহারী নরসিংদী
📞০১৬৭০৫১৭৯৪৪

👉মাওঃ মাহমুদুল হাসান ফেরদাউস কুয়াকাটা
📞০১৭৪২৪১৭৫৮৫

👉মুফতী এহসানুল হক জিলানী বি-বাড়ীয়া
📞০১৮১৪১০০০০০

👉মাওঃ মাহবুবুর রহমান জিহাদী চাঁদপুর
📞০১৭১৫৬৬১৮১৭

👉মুফতি আব্দুল হক আমিনী কুমিল্লা
📞০১৮১৯ ৯২৫৫৯৫

👉 হাফেয মাও. নুরুল হক কক্সবাজার।
📞০১৮১৫ ৫৮১৯৩৯
👉মুফতি শাহিদুর রহমান মাহমুদাবাদী
📞০১৭১২৮৩৩৭৬০

👉মাওঃ মোঃ ইসমাঈল বুখারী কাশিয়ানী
📞০১৭১১০৫৬১১৬

👉মাও: সালমান আহমদ আফতাবী সিলেট
📞০১৭৪৮৬৭৪২২৩

👉মুফতি ওসমান গণি মুছাপুরী মাগুরা
📞০১৭৩৯৭৪২৪৪১

👉 হাফেয মাও. হারুনুর রশিদ কক্সবাজার।
📞০১৮৭৮৯২০৬৭৭
কোন জামিয়ার নির্ধারিত ফি. দিতে অক্ষম হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
০১৮১৯-৯৯৫৫২৮
জামিয়া কোরআনিয়া দারুল উলুম ওসমানাবাদ লোহাগাড়া চট্টগ্রাম
#রাখিব_নিরাপদ_দেখাব_আলোর_পথ।
+++++++++++++++++++++++++
♦ভর্তি চলিতেছে! 
♦ভর্তি চলিতেছে!! 
♦ভর্তি চলিতেছে!!!
দক্ষিণ চট্টলার ঐতিহ্যবাহী বৃহৎ বহুমুখী দীনি দরসগাহ #জামিয়া_কুরআনিয়া _দারুল_উলূম_ওসমানাবাদ_ মাদরাসাতে গত সোমবার থেকে ভর্তি কার্যক্রম আরম্ভ হয়েছে।
♦জামিয়ার বিভাগ সমূহ♦
+++++++++++++++++++
১. হিফজ বিভাগ। (আন্তর্জাতিক মানের হিফয শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত)
২.#নুরানী_বিভাগ 
(নার্সারী শিশু শ্রেণী থেকে ৩য় শ্রেণী পর্যন্ত।
৩. #কিতাব_বিভাগ। ( ইয়াজ দাহুম (প্রথম শেণী থেকে কাওমী মাদরাসার সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদীস ( মাস্টার্স সমমান) পর্যন্ত। 
৪. #মুতাফাররেকা_বিভাগ।
(হিফয সমাপ্তকারী হাফেযদের জন্য।
১ বছরে মিযান জামাত পযর্ন্ত) 
৫.#তাখাসসুস_ফিল_ফিকহীল_ইসলামী। (এক বছর মেয়াদী ইফতা বিভাগ)
দক্ষিণ চট্টলার লোহাগাড়া, সাতকানিয়ার সর্বপ্রথম দাওরায়ে হাদীস সমাপ্তকারী আলেমদের জন্য এক বছর মেয়াদী #ফতওয়া_বিভাগ।
#ভর্তি_শুরু - ৭ ই শাওয়াল ১৪৩৮ হিজরী সোমবার। থেকে।
ভর্তি চলবে ১৬ শাওয়াল পর্যন্ত ১৪৩৮ হিজরী মঙ্গলবার পর্যন্ত।
#দরস_শুরু- ১৭ শাওয়াল ১৪৩৮ হিজরী রোজ বুধবার।
বি. দ্র. দরস শুরুর পূর্বে ১০ দিন ব্যাপী #নাহাব_ছরফের প্রয়োজনীয় বিষয়াদির প্রশিক্ষণ কোর্স।
আল্লাহ তা'আলা আমাদের প্রিয় জামিয়াকে কবুল করুন।
উত্তরোত্তর সফলতা-অগ্রগতি দান করুন। এই জামিয়াকে আল্লাহওয়ালা উস্তাদ-ছাত্রদের মাবদা বানিয়ে দিন। 
আমীন!

ইসলামের দৃষ্টিতে বৃক্ষরোপণ ও সবুজ বনায়নের গুরুত্ব

ইসলামের দৃষ্টিতে বৃক্ষরোপণ ও সবুজ বনায়নের গুরুত্ব হাফেয মাওলানা মুফতি ওসমান আল-হুমাম উখিয়াভী সিনিয়র মুহাদ্দিস জামেয়া ইসলামিয়া বাইতুল ক...