t
ঐতিহাসিক খতমে নুবুওয়াত ইজতেমার ২য় দিনের প্রথম অধিবেশ খাদিমুল ইজতিমা আল্লামা মুফতি নুর হুসাইন
নুরানী দা.বা. এর বায়ানের মাধ্যমের আরম্ভ হয়েছে।
=======================
দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম খতমে নবুওয়াত ইজতেমায় দেশের নানা প্রান্ত হতে ধর্মপ্রাণ মানুষ এই ইজতেমায় এসে উপস্তিত হয়েছেন। বিগত নয় বছর ধরে মানুষ এই ইজতেমা মাধ্যমে হেদায়াতের মিছিলে সমবেত হতে সক্ষম হয়েছে। খতমে নবুওয়াত ইজতেমার রূহানী আমেজ দিনদিন অবিশ্বাস্য গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। হাজার হাজার মানুষ নদীর স্রোতের মতো ছুটে আসেন মুন্সিগঞ্জের মুন্সিরহাট ইজতেমা নগরের নদীর তীরে। দিকভ্রান্ত পথহারা মানুষ এই ময়দানের বরকতে আল্লাহ্ওয়ালাদের কাতারে শামিল হওয়ার প্রতিযোগিতা করে। ইসলামের পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা নিয়ে ব্যক্তিগত জীবন, পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন ও রাজনৈতিকজীবনে দীনি দীক্ষা নিয়ে সফল মুত্তাকী মানুষে পরিণত হয়।
এই মাহফিলকে কেন্দ্র করে দেশ-বিদেশের খ্যাতিমান শীর্ষ ওলামা হযরত আল্লাহওয়ালাদের মিলনমেলায় এসে অভিভূত হয়েছেন। দুনিয়ার কালিমা, শয়তানের প্ররোচনায় রোগাক্রান্ত অন্তর, স্বার্থ ও মোহের ঘুর্ণাবর্তে পড়ে নষ্ট হওয়া এই জীবনকে রূহানিয়াতের নুরে ধুয়ে মুছে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার জন্য এই মাহফিল হেদায়াতের কষ্টিপাথর। ইশকের আগুনে নিজের আমিত্বকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিজেকে খাঁটি সোনায় পরিণত করবার একটি মারাফাতের কারখানা। ইজতেমার তাকওয়াপূর্ণ পরিবেশ, চমৎকার শৃঙ্খলা, রূহানী বয়ান, মুজাহিদদের ক্ষণেক্ষণে জিকিরের ধ্বণিতে মনে হয় মহান আল্লাহ আসমান থেকে লক্ষ লক্ষ ফেরেস্তা নাযিল করেছেন।
যাদের সৌভাগ্য হয়েছে রূহানিয়াত ও জিহাদের এই উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হবার তাদের কাছে আমার এই বর্ণনা কোনভাবেই যতেষ্ট নয়। কারণ ইজতেমায় নবাগত মুজাহিদদের অনুভূতি, অল্পসময়ে তাদের জীবনের আমূল পরিবর্তন, পুরো ময়দানে জান্নাতি পরিবেশ, নুরের ঝলখানি, আসমান থেকে বর্ষিত আল্লাহ পাকের রহমত, প্রভুর সনে নিবেদিতপ্রাণ আশিকদের কলিজা নিংড়ানো আকুতি, জাহান্নামের ভয়ে পাগলদের বুকফাটা কান্না, অশ্রুসিক্ত ময়দান ও শায়খের মর্মস্পর্শী বয়ানের বর্ণনা দৃশ্যমান কাগজে কলমে তুলে আনা কখনো সম্ভব নয়! যারা এখনো এই ইজতেমায় যারা যাননি তারা বিশ্বাসই করবেন না যে এই ধরার বুকে এখনো আল্লাহ রহমত সরাসরি দেখতে পাওয়া যায়। দু‘একজন ব্যক্তি এই ঐতিহাসিক ইজতেমা নিয়ে তীর্যক মন্তব্য করেন, খতমে নবুওয়াত আন্দোলন নিয়ে না জেনে, না বুঝে সমালোচনা করেন, তাদের উচিত অন্তত একবার এই ময়দানে ঘুরে আসা। সরেজমিনে পর্যবেক্ষক করে বিরূপ মন্তব্য করা। তাদের জন্য সুযোগ আসন্ন ২৯, ৩০ ও ৩১ মার্চ "১৭ তিনদিন ব্যাপী এই মাহফিলে অংশগ্রহণ করা। সাথে সাথে যারা নিজের অন্তরকে সকল পাপাচার থেকে মুক্ত করে, রাসূল সা. এর রাজ সিংহাসন খতমে নবুওয়াতকে রক্ষার জন্যে, পথভ্রষ্ট কাদিয়ানীদেরকে বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্রীয় আইন প্রনয়ন করে সংখ্যালঘু অমুসলিম ঘোষনা করার দাবি আদায় করে, বিশুদ্ধ আকিদা বিশ্বাস নিয়ে, শয়তানের সকল প্ররোচনাককে পদদলিত করে প্রকৃত আল্লাহর আশেক হয়ে ঈমান নিয়ে কবরে যেতে চাই তাদের জন্য এই মাহফিল সময়ের শ্রেষ্ঠ বাতিঘর।
এই মাহফিলকে কেন্দ্র করে দেশ-বিদেশের খ্যাতিমান শীর্ষ ওলামা হযরত আল্লাহওয়ালাদের মিলনমেলায় এসে অভিভূত হয়েছেন। দুনিয়ার কালিমা, শয়তানের প্ররোচনায় রোগাক্রান্ত অন্তর, স্বার্থ ও মোহের ঘুর্ণাবর্তে পড়ে নষ্ট হওয়া এই জীবনকে রূহানিয়াতের নুরে ধুয়ে মুছে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার জন্য এই মাহফিল হেদায়াতের কষ্টিপাথর। ইশকের আগুনে নিজের আমিত্বকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিজেকে খাঁটি সোনায় পরিণত করবার একটি মারাফাতের কারখানা। ইজতেমার তাকওয়াপূর্ণ পরিবেশ, চমৎকার শৃঙ্খলা, রূহানী বয়ান, মুজাহিদদের ক্ষণেক্ষণে জিকিরের ধ্বণিতে মনে হয় মহান আল্লাহ আসমান থেকে লক্ষ লক্ষ ফেরেস্তা নাযিল করেছেন।
যাদের সৌভাগ্য হয়েছে রূহানিয়াত ও জিহাদের এই উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হবার তাদের কাছে আমার এই বর্ণনা কোনভাবেই যতেষ্ট নয়। কারণ ইজতেমায় নবাগত মুজাহিদদের অনুভূতি, অল্পসময়ে তাদের জীবনের আমূল পরিবর্তন, পুরো ময়দানে জান্নাতি পরিবেশ, নুরের ঝলখানি, আসমান থেকে বর্ষিত আল্লাহ পাকের রহমত, প্রভুর সনে নিবেদিতপ্রাণ আশিকদের কলিজা নিংড়ানো আকুতি, জাহান্নামের ভয়ে পাগলদের বুকফাটা কান্না, অশ্রুসিক্ত ময়দান ও শায়খের মর্মস্পর্শী বয়ানের বর্ণনা দৃশ্যমান কাগজে কলমে তুলে আনা কখনো সম্ভব নয়! যারা এখনো এই ইজতেমায় যারা যাননি তারা বিশ্বাসই করবেন না যে এই ধরার বুকে এখনো আল্লাহ রহমত সরাসরি দেখতে পাওয়া যায়। দু‘একজন ব্যক্তি এই ঐতিহাসিক ইজতেমা নিয়ে তীর্যক মন্তব্য করেন, খতমে নবুওয়াত আন্দোলন নিয়ে না জেনে, না বুঝে সমালোচনা করেন, তাদের উচিত অন্তত একবার এই ময়দানে ঘুরে আসা। সরেজমিনে পর্যবেক্ষক করে বিরূপ মন্তব্য করা। তাদের জন্য সুযোগ আসন্ন ২৯, ৩০ ও ৩১ মার্চ "১৭ তিনদিন ব্যাপী এই মাহফিলে অংশগ্রহণ করা। সাথে সাথে যারা নিজের অন্তরকে সকল পাপাচার থেকে মুক্ত করে, রাসূল সা. এর রাজ সিংহাসন খতমে নবুওয়াতকে রক্ষার জন্যে, পথভ্রষ্ট কাদিয়ানীদেরকে বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্রীয় আইন প্রনয়ন করে সংখ্যালঘু অমুসলিম ঘোষনা করার দাবি আদায় করে, বিশুদ্ধ আকিদা বিশ্বাস নিয়ে, শয়তানের সকল প্ররোচনাককে পদদলিত করে প্রকৃত আল্লাহর আশেক হয়ে ঈমান নিয়ে কবরে যেতে চাই তাদের জন্য এই মাহফিল সময়ের শ্রেষ্ঠ বাতিঘর।
আজকে প্রথম অধিবেশন আলোচনা পেশ করেছেন আল্লামা
ফজলুল করিম সিদ্দিকি দা.বা.। আজকে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিন পূর্ব
েএশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম দীনি ইদারাহ হাটহাজারী আরবি বিশ্ববিদ্যায়ের সম্মানিত
শায়খুল হাদিস আল্লামা হাফেয জুনাইদ বাবুনগরী দা.বা.। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত
থাকবেন ঢাকা অঞ্চলের অধ্যাত্মিক জগতের শীর্ষ পুরুষ আল্লামা আব্দুল হামিদ পীর সাহেব
মধুপুর দা.বা. উপস্থিত থাকবেন বলে সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।
বার্তা প্রেরক
মুফতি উসমান আল-হুমাম উখিয়াভী
প্রচার সম্পাদক
খতমে নবুওয়াত আন্দোলন বাংলাদেশ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন