বৃহস্পতিবার, ২৫ জুন, ২০২০

ইসলামের দৃষ্টিতে বৃক্ষরোপণ ও সবুজ বনায়নের গুরুত্ব

ইসলামের দৃষ্টিতে বৃক্ষরোপণ ও সবুজ বনায়নের গুরুত্ব

হাফেয মাওলানা মুফতি ওসমান আল-হুমাম উখিয়াভী

সিনিয়র মুহাদ্দিস জামেয়া ইসলামিয়া বাইতুল কারীম হারিশহর চট্টগ্রাম। 

আষাঢ় মানে বর্ষার রিমিঝিম বৃষ্টি, গুড়ি বৃষ্টির মধ্যদিয়ে বর্ষার আগমন। বর্ষায় প্রাকৃতি যেন নতুন রূপে সাজে। নতুন রূপে সাজানোর লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক সংগঠনগুলো গৃহীত কর্মসূচীর আলোকে দেশব্যাপী বৃক্ষরোপন কর্মসূচী পালন করে থাকে।এ কর্মসূচীর বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দেশের বন বিভাগ নার্সারীগুলোকে নিয়ে বৃক্ষ মেলার আয়োজনসহ নানা অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে মানুষকে উৎসাহ প্রদান করে থাকে।

বৃক্ষ আমাদের পরম বন্ধুএ বিশ্বকে সুশীতল ও বাসযোগ্য করে রাখার ক্ষেত্রে বৃক্ষের অবদান অনস্বীকার্য
এই পৃথিবীকে প্রাণীকুলের জন্য বসবাসযোগ্য করেছে বৃক্ষবৃক্ষ না থাকলে পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়তপৃথিবী থেকে বিষাক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড শুষে নিয়ে এবং অক্সিজেন দিয়ে এই বৃক্ষই আমাদের বাঁচিয়ে রেখেছে
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, পৃথিবীর মোট উদ্ভিদ প্রজাতির ভেতরকার ২৫ শতাংশই বৃক্ষ বৃক্ষ ছাড়া প্রাকৃতিক পরিবেশের কল্পনা করা অবান্তরইসলাম সঙ্গত কারণেই পরিবেশ সংরক্ষণ ও বৃক্ষরোপণে জনসচেতনতা তৈরিতে উদসাহ ও নির্দেশনা দিয়েছে
সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.) বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে ঘোষণা করেন, ‘যদি কোনো মুসলমান একটি গাছের চারা লাগায় অথবা বীজ রোপন করে, অতপর সেই গাছ ও ফসল দ্বারা কোনো মানুষ উপকৃত হয় কিংবা পশুপাখি ভক্ষণ করে, এর বিনিময়ে তার আমলনামায় সদকার সওয়াব লিখিত হয়
মহান আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ সৃষ্টি করে ভূপৃষ্ঠের প্রয়োজনীয় জীবনোপকরণ হিসেবে ফলবান বৃক্ষরাজি ও সবুজ শ্যামল বনভূমির মাধ্যমে সুশোভিত সৌন্দর্য্যমন্ডিত করেছেনবৃক্ষরোপণকে ইবাদতের সমতুল্য ঘোষণা করে ইসলাম যে শান্তির ধর্ম তা বাস্তবে রূপায়নের চমৎকার চেষ্টা করা হচ্ছেএ বিষয়ে মহানবী (সা.) থেকে বর্ণিত আছে একটি হাদিস, এক ব্যক্তি মহানবী (সা.)-কে বললেন, আমার ভাই চাষ করে আর আমি জিকির করি ও খাইমহানবী (সা.) বললেন তোমার চেয়ে তোমার ভাই বেশি আবেদএই নশ্বর পৃথিবীতে মুমিনের একমাত্র লক্ষ্যই হলো মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনবেশি বৃক্ষরোপনের মাধ্যমে ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন সম্ভবগাছ লাগানো আমাদের প্রিয় নবিজী (সা.) এর অতি পছন্দনীয় একটি কাজ ছিল
বৃক্ষরাজি ও প্রকৃতি নিয়ে কুরআনের বর্ণনা
মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র আল কুরআনে উদ্ভিদ সম্পর্কে এরশাদ করেন, ‘আমি ভূমিকে বিস্তৃত করেছি, তাতে পর্বতমালা স্থাপন করেছি এবং তাতে নয়নাভিরাম সকল প্রকার উদ্ভিদ উদগত করেছিআর আমি আকাশ থেকে কল্যাণময় বৃষ্টি বর্ষণ করি এবং এর দ্বারা উদ্যান ও পরিপক্ক শস্যরাজি উদগত করি
এ আয়াতের মাধ্যমে পৃথিবীবাসী বৃক্ষরাজি যে কত বড় নিয়ামত তার প্রমাণ পায়আবহমান কাল ধরে বৃক্ষরাজি মানুষের জীবন-জীবিকার উপাদান জুগিয়ে আসছে একটি গাছ থেকে মানুষ, পশুপাখি, অন্যান্য প্রাণী ছাড়াও বিশ্ব পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে উপকৃত হয়প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ পৃথিবীকে বাসযোগ্য করার পক্ষে বৃক্ষের দান অপরিসীম
সমগ্র বিশ্বে পরিবেশ রক্ষায় ও তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছেএর সম্মুখভাগে রয়েছে বনায়নপৃথিবীটাকে সবুজ রাখতে আমাদের নিরন্তর প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছেইসলাম এ ব্যাপার বিজ্ঞানসম্মত ও সময়োপযোগী দিকনির্দেশনা দিয়ে প্রাণী জগতের বসবাস অনুকূলে পৃথিবী গড়ার উৎকৃষ্ট ভূমিকা পালন করছেশুধু বৃক্ষরোপণ নয় বরং তা রক্ষাণাবেক্ষন বিষয়ে ইসলাম গুরুত্ব প্রদান করেছে

বৃক্ষরোপণের ব্যাপারে হাদিসে উৎসাহ ও নির্দেশনা
মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমরা যদি একটি ফলবান বৃক্ষরোপণ করে উহার সুষ্ঠু রক্ষণাবেক্ষণ কর, তাহলে তোমাদের দ্বারা বেহেশতে একটি ফলবান বৃক্ষরোপণ ও রক্ষণাবেক্ষণের সমতুল্য হবে
গাছ মুসলমানদের সদকায়ে জারিয়ার অন্যতম উপকরণমুসলমানেরা মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন যে মৃত্যুই জীবনের চূড়ান্ত সমাপ্ত নয়, মৃত্যুর পরও অনন্ত একটা সময়ের সম্মুখীন হতে হয়ইসলামে বৃক্ষরোপণ ও ফসল ফলানোকে সদকায়ে জারিয়া বা অবিরত দান হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছেকোনো ব্যক্তি যদি একটি বৃক্ষরোপণ ও পরিচর্যা করে তাহলে ওই গাছটি যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন ওই ব্যক্তির আমল নামায় সওয়াব লেখা হতে থাকবে
প্রিয় নবিজী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যখন কোনো মানুষ মৃত্যুবরণ করে তার সমস্ত আমলের দরজা বন্ধ হয়ে যায় শুধু তিনটি ব্যতীতআর তা হচ্ছে- (১) যদি সে কোনো সদকায়ে জারিয়া রেখে যায়, (২) এমন জ্ঞান রেখে যায় যা দ্বারা মানুষ উপকৃত হয়, (৩) নেক সন্তান যে তার জন্য মাগফিরাত কামনা করেএই তিনটি ভালো কাজের ফল সে পেতে থাকবে
গাছপালা খাদ্য তৈরীর সময় সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় পরিবেশ হতে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে এবং অক্সিজেন ত্যাগ করেআর সমগ্র মানবকুল বায়ুমন্ডল হতে অক্সিজেন গ্রহণ করেগাছ যদি সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন ত্যাগ না করতো তবে বায়ুমন্ডলে অক্সিজেন ধীরে ধীরে নিঃশেষ হয়ে যেত এবং প্রাণীকুল ধ্বংস হয়ে যেতএছাড়াও গাছ মানুষের জন্য খাদ্য, ওষুধ সরবরাহ ও আসবাবপত্র তৈরি মূল্যবান উপকরণের জোগান তো দিয়েই থাকেসুতরাং বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম, যা কেউই অস্বীকার করতে পারেন না
জীবজন্তু ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় রোধে বৃক্ষের কোনো বিকল্প নেই তাই বৃক্ষরোপনণের প্রতি অত্যাধিক গুরুত্বারোপ করে রাহমাতাল লিল আলামিন ইরশাদ করেছেন, যদি কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার মুহূর্তেও তোমাদের কারোর হাতে একটি চারা গাছ থাকে তাহলে সে যেন সেই বিপদ সংকেট মুহূর্তেও তার রোপণ করে দেয়
আমাদের করণীয়
সবুজ শ্যামল বিশ্বের মানচিত্র রক্ষার জন্য আজ আমাদের সামনে একটি মাত্র পথ খোলা রয়েছে আর তা হলো অধিক বৃক্ষরোপণবৃক্ষহীনতায় যেকোনো দেশে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস প্রভৃতি প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা যায়ফলে মানব জীবনে নানা সঙ্কটের মুখোমুখি হতে হয়
বৃক্ষরোপণ অভিযানকে সফল করতে হলে সরকারের সঙ্গে জনসাধারণকেও এগিয়ে আসতে হবেপাশাপাশি স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এই মহতী কাজে অংশীদার করতে পারলে ভালো ফল পাওয়া যাবে বলে আশা করা যায়সুতরাং বলা যায়, আমাদের প্রিয় জন্মভূমিকে সবুজের সমারোহ করতে সর্বস্তরের নাগরিককে এগিয়ে আসতে হবে
প্রকৃতপক্ষে ভূপৃষ্ঠে বৃক্ষের উপকারিতা ও প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম বৃক্ষরাজি আমাদের দৈনন্দিন জীবনধারণ, গৃহস্থালি, আসবাবপত্র, ওষুধ, জ্বালানি ও প্রাকৃতিক শোভাবর্ধন প্রভৃতি ক্ষেত্রে প্রভূত উপকার সাধন করেএছাড়া বৃক্ষ ভূমি ক্ষয়রোধ, পরিবেশ সংরক্ষণ, মাটির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি করেতাই ইসলামে বৃক্ষরোপনের প্রতি এত গুরুত্বারোপ করা হয়েছে
আমাদের সকলকে গাছ লাগান, পরিবেশ বাঁচানএই স্লোগান বাস্তবায়ন করে বৃক্ষরোপণকে একটি সামাজিক আন্দোলন রূপে প্রতিষ্ঠা করে ইহকালীন কল্যাণ ও পারলৌকিক মুক্তি লাভে সচেষ্ট হতে হবে
গাছ-বৃক্ষ প্রকৃতি ও পরিবেশের বন্ধুতাই নির্বিচারে গাছ না কেটে প্রচুর বৃক্ষরোপণের উদ্যোগ গ্রহণ করি
আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে বৃক্ষরোপণের আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করার তৌফিক দান করুন আমীন...

লেখক : সম্পাদক ‘‘আলোর খেয়া‘‘ হেফাজত সমাচার, খতমে নবুওয়াতের খবর।

বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০২০

মুফতি নুরানী হুংকার


মুফতি নুরানী হুংকার 

মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলে শরীয়ত বিরোধী প্রজ্ঞাপন বাতিল করতে হবে
মুফতি নুর হুসাইন নুরানী দা.বা.।
আমীরে খতমে নবুওয়াত আন্দোলন
 মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল ও বনশ্রী আইডিয়ালে মেয়েদের ওড়না পড়া নিষিদ্ধের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করেছেন খতমে নবুওয়াত আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব আল্লামা আব্দুল আলীম নেযামী, কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মুফতি ওসমান আল হুমাম গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, পর্দা ইসলামের ফরজ বিধান। এ বিধান পালন প্রতিটি নারীর জন্য অত্যাবশ্যক। অত্র প্রতিষ্ঠানে শুরু থেকেই মেয়েদের জন্য হিযাব অথবা ওড়না পরার নিয়ম ছিলো। কিন্তু গভর্নিং বডি ওড়না বা হিযাব পরতে পারবে না বলে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। তা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। অবিলম্বে ইসলাম ও শরিয়াহ বিরোধী প্রজ্ঞাপন বাতিল করতে হবে। অন্যথায় আলেম উলামা ইসলামীদল ও তাওহীদি জনতা রাজ পথে নামতে বাধ্য হবে। তখন এর দায় দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে।

মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২০

বিবাড়িয়ায় খতমে নবুওয়াত মাদরাসায় কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের হামলা

বিবাড়িয়ায় খতমে নবুওয়াত মাদরাসায় কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের হামলা


বি. বাড়িয়ার খতমে নবুওয়াত মাদরাসায় কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের হামলার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে এসেছে হাজার হাজার মুসলিম তাওহিদি জনতা।

আজ মঙ্গলবার বাদ মাগরিব বি.বাড়িয়ার কান্দিরপাড় এলাকায় কাদিয়ানী সম্প্রদায় কতৃক খতমে নবুওয়াত মাদরাসায় হামলা চালিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে আহত করলে হাজার হাজার ইসলামপ্রিয় জনতা ও মাদরাসার তালিবে ইলম প্রতিরোধ ও বিক্ষোভে রাস্তায় নেমে আসে।

এদিকে বিবাড়িয়ায় তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত মাদ্রাসায় কাদিয়ানী সম্প্রদায় কর্তৃক হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন  খতমে নবুওয়াতআন্দোলন বাংলাদেশের সংগ্রামী আমীর আল্লামা মুফতি নুর হুসাইন নুরানী দা. বা.

সামাজিক গণমাধ্যমে দেওয়া এক নিন্দা বিবৃতিতে তিনি বলেন, আজ ১৪ই জানুয়ারি মঙ্গলবার বাদ এশা বি’বাড়িয়ায় অবস্থিত তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত মাদ্রাসায় ঢুকে মাদ্রাসা দখলের উদ্দেশ্যে ইসলাম, মুসলমান ও মুসলমানের নবীর স. দুশমন কাদিয়ানী গোষ্ঠী ছাত্র ও ওলামায়ে কেরামের উপর যে ন্যাক্কারজনক হামলা চালিয়েছে, তা কোন ভাবেই বরদাশ্ত করা যায় না।

বাংলাদেশ সরকারের প্রতি দাবি জানিয়ে মুফতি নুরানী বলেন, অনতিবিলম্বে তাহাফফুজে খতমে নবুওত মাদ্রাসার উপরে এই অমানবিক অত্যাচার এর দায়ে কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের দোষী সদস্যগণকে উপযুক্ত শাস্তির আওতায় না আনলে দেশব্যাপী আন্দোলনে তৌহিদী জনতা ঝাঁপিয়ে পড়তে বাধ্য হবে। যা কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না।

তিনি আরো বলেন, বিগত প্রায় ২০ বছর যাবত বাংলাদেশের মুসলমান কাদিয়ানীদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে “  খতমে নবুওয়াত আন্দোলন বাংলাদেশ এর” ব্যানারে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করে আসছে, এই আন্দোলনকে কোন প্রকার মূল্যায়ন না করে কাদিয়ানীদের কে লালন পালন করে আসছে। সরকারি আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ের কারনে আজ তারা মাদ্রাসা মসজিদের উপর হামলা চালানোর দুঃসাহস দেখাচ্ছে।

যদি বাংলাদেশ সরকার এই বিষয়ে যথাযথ ভূমিকা রাখতে বিলম্ব করে, তাহলে তৌহিদী জনতার আন্দোলনে দেশ অচল হয়ে যেতে পারে।

তিনি আহত ছাত্রদের জন্য সুস্বাস্থ্য কামনা করেন এবং মিডিয়া ও প্রশাসনকে সত্য ঘটনা যাচাই পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারকে সহায়তা করতে আহ্বান জানান।

ইসলামের দৃষ্টিতে বৃক্ষরোপণ ও সবুজ বনায়নের গুরুত্ব

ইসলামের দৃষ্টিতে বৃক্ষরোপণ ও সবুজ বনায়নের গুরুত্ব হাফেয মাওলানা মুফতি ওসমান আল-হুমাম উখিয়াভী সিনিয়র মুহাদ্দিস জামেয়া ইসলামিয়া বাইতুল ক...